Test

Test
cursor.png

Posted by Wordmobi

ডেড সী বা মৃতসাগরের রহস্য

সী লেভেলের ৪০০ মিটার বা ১৩২০ ফিট
নিচে ও ইসরায়েলের পূর্বাংশে অবস্থিত
ডেড সী বা মৃতসাগর পৃথিবীর
সর্বাপেক্ষা নিম্নবর্তী স্থান
হিসেবে পরিচিত। ডেড
সী বা মৃতসাগরকে মৃত বলার কারণ হচ্ছে এই সাগরে কিছু ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক জাতীয়
অণুজীব ছাড়া কোন মাছ ও জলজ
প্রাণী বাঁচে না।

সাধারনত দেখা যায় মৃত
মানুষেরা পানিতে ভেসে থাকে আর
জীবিতরা ডুবে যায়। কিন্তু ডেড সী এর
একটি মজার ব্যাপার হচ্ছে এই সাগরে কোন
জীবিত মানুষ ডুবে যায়না। এর কারন
হচ্ছে ডেড সী এর লবন। অন্যান্য মহাসাগরে লবনের পরিমান যেখানে ৫-৬%
সেখানে ডেড সীতে লবনের পরিমান
২৫-৩০%। লবনের এই অতিরিক্ত
উপস্থিতি ডেড সী এর পানির ঘনত্ব
বাড়িয়ে দেয়।

অপরদিকে জীবিত মানুষের
শরীরে যে চর্বি থাকে তার ঘনত্ব ডেড সীর
পানির ঘনত্ব অপেক্ষা অনেক কম হয়ে থাকে।
মানুষের শরীরের এই কম ঘনত্ব পানির
প্লবতা বলকে বাড়িয়ে দেয়। প্লবতা বা Buoyancy হচ্ছে কোন তরল
পদার্থে অন্য কোন পদার্থ নিমজ্জিত
করলে তরল পদার্থ কর্তৃক উপরের দিকে এক
প্রকার বল প্রয়োগ করে এবং ওই পদার্থের
ওজনকে বাঁধা দেয়। এই বাধাদানকারী বলই
হচ্ছে প্লবতা বল। পদার্থবিজ্ঞানের সুত্রানুসারে, প্লবতা =
ঘনত্ব x আয়তন।
অর্থাৎ যত বেশি আয়তন তত
বেশি প্লবতা বল। বেশি আয়তনের অর্থ
হচ্ছে কম ঘনত্ব।

সেকারণে ফ্যাট মানুষেরা অনেক
স্মুথলি ডেড সীতে ভেসে থাকতে পারে। আরও কিছু কথাঃ
১) অতিরিক্ত লবনের কারনে এই সাগরের
ঢেউয়ে ও তীরে অনেক ফেনা জমে।

২) ডেড সী এর পানির লবনাক্ততা অন্যান্য
সাগরের লবনাক্ততার চেয়ে প্রায় ৮.৬ গুন
বেশি।

মাত্র ২০০ টাকার অভাবে মূত্যু সদ্যজাত শিশুর

চরম অমানবিকতার শিকার জলন্ধরের হলেন
কুমার দম্পতি। অভিযোগের তির জলন্ধরের এক
সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে।
দম্পতির অভিযোগ, টাকা না দিতে পারার
কারণে মেরে ফেলা হয়েছে তাঁদের ৫ দিনের
সদ্যজাত কণ্যাসন্তানকে। খবর; ২৪ ঘন্টা মাসের ২০ তারিখ জলন্ধরের এক
সরকারি হাসপাতালে অপরিণত অবস্থায়
কণ্যাসন্তান জন্ম দেন অভিযোগকারী সঞ্জীব
কুমারের স্ত্রী।
অপরিনত অবস্থায় জন্ম হওয়ার দরণ
সদ্যজাতককে ইনকিউবেটরে রাখা হয় হাসপাতালে।
ইনকিউবেটর খরচা বাবদ সঞ্জীব কুমারের
কাছে ২০০ টাকা দাবি করে হাসপাতাল
কর্তৃপক্ষ।
কিন্তু পেশায় রং-মিস্ত্রি সঞ্জীব কুমার
অপারগ ছিলেন ওই টাকা যোগার করতে। বহু চেষ্টার পরও ধার দেনা করেও টাকা জোগার
করতে পারেননি সঞ্জীব কুমার।
সময়মতো টাকা জমা না পড়ায় কোনও রকম
সমবেদনা দেখায়নি হাসপাতাল কত্তৃপক্ষ।
সঙ্গে সঙ্গে শিশুটিকে বার করে আনা হয়
ইনকিউবেটর থেকে। সঞ্জীববাবুর অভিযোগ তিনিঅনেক অনুরোধ
করা সত্ত্বেও কর্ণপাত করেনি হাসপাতাল
কত্তৃপক্ষ। শিশুটিকে গ্লুকোজ দেওয়াও বন্ধ
করে দেয় হাসপাতাল।
অবধারিত ভাবেই মৃত্যু হয় সদ্যজাতর।
হাসপাতালের বিরুদ্ধে তাঁর সন্তানকে মেরে ফেলার অভিযোগ তুলেছেন
শিশুটির মা সুনীতা দেবী।
হাসপাতালের সিএমওএইচ ঘটনায় দু:খ প্রকাশ
করে জানিয়েছেন, ঘটনার পুর্ণতদন্ত করা হবে।
মৃত শিশুটির পরিবারকে লিখিতভাবে অভিযোগ
দায়ের করতেও বলেছেন তিনি। রাজ্য সরকারও এইঘটনার তদন্ত করছে।
তবে গত বুধবারের ঘটনা চোখে আঙ্গুল
দিয়ে আরও একবার গরীব মানুষদের
অসহায়তাকেই প্রকাশ করল।
যেখানে একটি শিশুর জীবনের মূল্য ২০০ টাকা।

আমি বাংলায় গান গাই

আমি বাংলায় গান গাই,
আমি বাংলার গান গাই,
আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায়
খুজে পাই,
আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন,
আমি বাংলায় বাধি সুর, আমি এই বাংলার
মায়াভরা পথে হেটেছি এতটা দূর
বাংলা আমার জীবনানন্দ, বাংলা প্রাণের
সুর,
আমি একবার দেখি, বারবার দেখি,
দেখি বাংলার মুখ ………….. আমি বাংলায় কথা কই,
আমি বাংলার কথা কই,
আমি বাংলায় হাসি, বাংলায় ভাসি,
বাংলায় জেগে রই,
আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায়
হাহাকার, আমি সব
দেখে শুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায়
চিত্কার,
বাংলা আমার দৃপ্ত শ্লোগান, ক্ষিপ্ত
তীরধনুক,
আমি একবার দেখি বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ …………… আমি বাংলায় ভালোবাসি,
আমি বাংলাকে ভালোবাসি,
আমি তারই হাত ধরে সারা পৃথিবীর
মানুষের কাছে আসি,
আমি যা কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র
শ্রদ্ধায়, মেশে তের নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায়
পদ্মায়,
বাংলা আমার তৃষ্ণার জল, তৃপ্ত শেষ চুমুক,
আমি একবার দেখি, বারবার দেখি,
দেখি বাংলার মুখ …………… আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান
গাই……

গ্রামীণফোনেরসবগুলো ইন্টারনেট প্যাকেজেরবিস্তারিত

রযেকোনো সময়
যেকোনো স্থানে ইন্টারনেটের
মাধ্যমে অনলাইনে জাওয়ার জন্য
গ্রামীনফোনের রয়েছে সেরা কভারেজ ও
সুযোগ-সুবিধা। গ্রামীণফোন
ইতিমধ্যে যেসব উপায়ে সবার মাঝে ইন্টারনেটের
আলো পৌঁছে দিয়েছে সেগুলো হলঃ
১) ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ
ব্রাউজিং ঃ মোবাইলকে মোডেম
হিসেবে ব্যবহার করে অথবা ইন্টারনেট
মোডেম ব্যবহার করে ২) মোবাইল স্ক্রিন
ব্রাউজিং ঃ মোবাইলে WAP/ইন্টারনেট
ব্রাউজিংবিভিন্ন গ্রাহকের চাহিদার উপর
ভিত্তি করে গ্রামীণফোনের বিভিন্ন
প্যাকেজগুলোর বিস্তারিত
বর্ণনা নিচে দেওয়া হলঃ হ্যান্ডসেট ভিত্তিক ব্রাউজিং ১) ব্যবহারভিত্তিক মিনিপ্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ শুধুমাত্র প্রিপেইড। বিস্তারিতঃ ০.০২ টাকা/কিলোবাইট হিসেবে প্রতিদিন রাত ১২ টা থেকে রাত
১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত । মূল্যঃ প্রতিদিন সর্বচ্চ ২০ টাকা। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ P1 লিখে 5000 নম্বরে মেসেজ পাঠাতে হয়। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *577*5# ডায়াল করে। ২) পে অ্যাজ ইউ গো (P1) যে সিমে প্রযোজ্যঃ শুধুমাত্র পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ প্রতি কিলোবাইট ০.০২ টাকা + ভ্যাট হারে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে P1 লিখে 5000 নম্বরে সেন্ড করুন। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। ৩) ১৫ মেগাবাইট মিনিপ্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ১৫ দিন মেয়াদে ১৫ মেগাবাইট ডাটা ব্যবহার ২৯ টাকা +
ভ্যাট খরচে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে 15 লিখে 5000 নম্বরে সেন্ড করুন। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *500*60# ডায়াল করে। সতর্কতাঃ ১৫ দিন মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপনার অ্যাকাউন্ট এ যথেষ্ট পরিমান
ব্যালেন্স থাকলে প্যাকেজটি পুনরায়
অটোম্যাটিকালি চালু হয়ে যাবে।
আপনি যদি অটো রিনিউ না করতে চান
তাহলে OFF টাইপ করে মেসেজ পাঠিয়ে দিন
5000 নম্বরে। ৪) ৯৯ মেগাবাইট মিনিপ্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ১৫ দিন মেয়াদে ৯৯ মেগাবাইট ডাটা ব্যবহার ৯৯ টাকা +
ভ্যাট খরচে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে 99 টাইপ করে পাঠিয়ে দিন 5000 নম্বরে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ ডায়াল করুন *500*60#। সতর্কতাঃ ১৫ দিন মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপনার অ্যাকাউন্ট এ যথেষ্ট পরিমান
ব্যালেন্স থাকলে প্যাকেজটি পুনরায়
অটোম্যাটিকালি চালু হয়ে যাবে।
আপনি যদি অটো রিনিউ না করতে চান
তাহলে OFF টাইপ করে মেসেজ পাঠিয়ে দিন
5000 নম্বরে। ৫) ৩ মেগাবাইট মিনিপ্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ শুধুমাত্র প্রিপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৭ দিন মেয়াদে ৩ মেগাবাইট ডাটা + ৩ টি এমএমএস ব্যবহার
৯ টাকা + ভ্যাট খরচে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে 3MB লিখে 5000 নম্বরে সেন্ড করুন। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *500*60#। সতর্কতাঃ ৭ দিন মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপনার অ্যাকাউন্ট এ যথেষ্ট পরিমান
ব্যালেন্স থাকলে প্যাকেজটি পুনরায়
অটোম্যাটিকালি চালু হয়ে যাবে।
আপনি যদি অটো রিনিউ না করতে চান
তাহলে OFF টাইপ করে মেসেজ পাঠিয়ে দিন
5000 নম্বরে। ৬) ১ মেগাবাইট মিনিপ্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ শুধুমাত্র প্রিপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ২ দিন মেয়াদে ১ মেগাবাইট ডাটা + ২০ টি এসএমএস
ব্যবহারের খরচ ২.৫০ টাকা + ভ্যাট। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে 1MB টাইপ করে 5000 নম্বরে সেন্ড করুন। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *500*60#। ৭) P6 প্যাকেজ (১ গিগাবাইট) যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ৩০০
টাকা + ভ্যাট খরচে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ P6 লিখে মেসেজ পাঠিয়ে দিতে হবে 5000
নম্বরে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *500*60# ডায়াল করুন। সতর্কতাঃ ৩০ দিন মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আপনার অ্যাকাউন্ট এ যথেষ্ট পরিমান
ব্যালেন্স থাকলে প্যাকেজটি পুনরায়
অটোম্যাটিকালি চালু হয়ে যাবে।
আপনি যদি অটো রিনিউ না করতে চান
তাহলে OFF টাইপ করে মেসেজ পাঠিয়ে দিন
5000 নম্বরে। প্রিপেইড গ্রাহকরা মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই আবারো P6 একটিভেট
করতে পারেন। অব্যবহৃত অবশিষ্ট ডাটা নতুন
P6 এর ডাটার সাথে যোগ হয়ে যাবে। ল্যাপটপ ও ডেক্সটপ কম্পিউটার ব্রাউজিং P2 প্যাকেজ যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে আনলিমিটেড (৫ গিগাবাইট)
ইন্টারনেট ব্যবহার ৮৫০ টাকা + ভ্যাট
খরচে। গ্রাহক ৫ গিগাবাইট
ডাটা ব্যবহারের পর ফেয়ার ইউসেজ পলিসি প্রযোজ্য হবে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে P2 টাইপ করে পাঠিয়ে দিন 5000 নম্বরে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। অটোরিনিউ অপশনঃ আছে। P3 প্যাকেজ যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে প্রতিদিন রাত ১২ টা সকাল ১০
টা পর্যন্ত মাসিক আনলিমিটেড (৫
গিগাবাইট) ইন্টারনেট ব্যবহার ২৫০
টাকা + ভ্যাট খরচে। ৫ গিগাবাইট
ডাটা ব্যবহারের পর ফেয়ার ইউসেজ পলিসি প্রযোজ্য হবে। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে P3 টাইপ করে 5000 নম্বরে পাঠিয়ে দিন। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। অটো রিনিউ অপশনঃ আছে। P4 প্যাকেজঃ যে সিমে প্রযোজ্যঃ শুধুমাত্র প্রিপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ১৫০ মেগাবাইট ইন্তারনেট ডাটা ব্যবহারের চার্জ ৬০
টাকা + ভ্যাট। P4 প্যাকেজ দিনের
যে সময়ই একটিভেট করা হোক না কেন এর
মেয়াদ থাকবে সংশ্লিষ্ট দিনের রাত
১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ মেসেজে P4 লিখে পাঠিয়ে দিন 5000 নম্বরে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ ১৫০ মেগাবাইট এর ৫০% ও ৮০% পার
হয়ে গেলে অটোম্যাটিক মেসেজের
মাধ্যমে জানিয়ে দেয়া হবে। অটো রিনিউ অপশনঃ নেই। P5 প্যাকেজ যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড ও পোস্টপেইড। মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিনের মেয়াদে ৩ গিগাবাইট ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহারের
খরচ ৭০০ টাকা + ভ্যাট। যেভাবে একটিভেট করবেনঃ P5 টাইপ করে মেসেজ পাঠিয়ে দিন 5000 নম্বরে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ *500*60# ডায়াল করে। অটো রিনিউ অপশনঃ আছে।

রবির সবগুলো ইন্টারনেটপ্যাকেজের বিস্তারিত

একটি গ্রাহককেন্দ্রিক অপারেটর
হিসেবে রবি তার বিভিন্ন শ্রেণীর
গ্রাহকদের জন্য অব্যাহতভাবে বিভিন্ন
ধরনের ইন্টারনেট প্যাকেজ নিয়ে এসেছে।
এসব অফার দেয়া হচ্ছে গ্রাহকদের
চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে। রবি সবসময়ই তার সম্মানিত গ্রাহকদের
জন্য পুরাতন অফারে পরিবর্তন আনছে ও নতুন
নতুন অফার দিচ্ছে। আসুন তাহলে রবির সবগুলো ইন্টারনেট
প্যাকেজ সম্পর্কে আলোচনা করা যাক।=== দৈনিক === ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৫৫ টাকা + ভ্যাট
খরচে ২০০ মেগাবাইট ইন্টারনেট। এ
প্যাকেজটি আপনি দিনের যে সময়ই চালু
করুন না কেন এর মেয়াদ থাকবে সংশ্লিষ্ট
দিনের রাত ১১.৫৯ মিনিট পর্যন্ত। যেভাবে চালু করবেনঃ ডায়াল করুন
*8444*81#।
যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। === মাসিক === ১ গিগাবাইট ইন্টারনেট প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে ১
গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ২৭৫
টাকা + ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ *8444*85#
ডায়াল করে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। ৩ গিগাবাইট ইন্টারনেট প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে ৩
গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ৪৫০
টাকা + ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ *8444*84#
ডায়াল করে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। ৫ গিগাবাইট ইন্টারনেট প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন মেয়াদে ৫
গিগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ৬৫০
টাকা + ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ *8444*83#
ডায়াল করে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। আনলিমিটেড ইন্টারনেট প্যাক (২৪ ঘণ্টা) যে সিমে প্রযোজ্যঃ পোস্টপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন
মেয়াদে আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার
৭৫০ টাকা + ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ সংশ্লিষ্ট
পোস্টপেইড সিম থেকে A লিখে 8555 নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। এরপর
কনফার্মেশন মেসেজ পেলে নিশ্চিত করার
জন্য Y লিখে রিপ্লাই দিতে হবে।
পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগটি চালু
হয়ে যাবে।
যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। আনলিমিটেড ইন্টারনেট প্যাক
(রাত্রিকালীন) যে সিমে প্রযোজ্যঃ পোস্টপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩০ দিন
মেয়াদে প্রতিদিন রাত ১২ টা থেকে সকাল
৮ টা পর্যন্ত আনলিমিটেড ইন্টারনেট
ব্যবহার ২৭৫ টাকা + ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ সংশ্লিষ্ট পোস্টপেইড সিম থেকে A2 লিখে 8555
নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। এরপর
কনফার্মেশন মেসেজ পেলে নিশ্চিত করার
জন্য Y লিখে রিপ্লাই দিতে হবে।
পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সংযোগটি চালু
হয়ে যাবে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। === সাপ্তাহিক === ২০ মেগাবাইট ইন্টারনেট প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৭ দিন মেয়াদে ২০
মেগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ২০ টাকা +
ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ *8444*20#
ডায়াল করে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। === এছাড়াও আছে === ৩ দিনের ইন্টারনেট বান্ডল প্যাক যে সিমে প্রযোজ্যঃ প্রিপেইড।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ ৩ দিন মেয়াদে ৩০
মেগাবাইট ইন্টারনেট ব্যবহার ৩০ টাকা +
ভ্যাট খরচে।
যেভাবে চালু করবেনঃ *8444*33#
ডায়াল করে। যেভাবে ব্যবহারের পরিমান
জানবেনঃ *222*81# ডায়াল করে। যতটুকু ব্যবহার ততটুকু খরচ যে সিমে প্রযোজ্যঃ সকল রবি সংযোগে।
মূল্য ও বিস্তারিতঃ প্রতি কিলোবাইট ২
পয়সা রেটে সকাল ৯.০১ মিনিট থেকে রাত
১২.৫৯ মিনিট পর্যন্ত ও প্রতি কিলোবাইট ১
পয়সা রেটে রাত ১ টা থেকে সকাল ৯
টা পর্যন্ত আনলিমিটেড ইন্টারনেট ব্যবহার।
যেভাবে চালু করবেনঃ যেকোনো রবি গ্রাহক
তার হ্যান্ডসেটটিতে রবি ইন্টারনেট
সেটিংস কনফিগার করে ব্যবহার শুরু
করতে পারেন।
যেভাবে ব্যবহারের পরিমান জানবেনঃ প্রযোজ্য নয়। [বিঃ দ্রঃ সবগুলো তথ্য রবির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগৃহীত। আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুনঃ http:// http://www.robi.com.bd/%5D

একজন হিটলার ও কিছু কথা

অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত জার্মান রাজনীতিবিদ
অ্যাডলফ হিটলার ১৮৮৯ সালের ২০ এপ্রিল
জার্মানির সীমান্তবর্তী ব্রাউনাউ-আম-ইন
গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তার বাবার নাম
ছিল Alois ও মায়ের নাম ছিল Klaaraa.
হিটলারের বাবা ছিলেন জারজ সন্তান। যতটুকু জানা যায়, আলোইসের
মা মারিয়া আন্না ও সিকেলগ্রাবার
প্রতিবেশি মিলশ্রমিক জোয়ান জর্জ
হিটলারের মিলিত ফসল এই আলোইস হিটলার।
সে হিসেবে হিটলারের দাদা ছিলেন
একজন ইহুদি। হিটলার ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত জার্মানির চ্যান্সেলর এবং ১৯৩৪
থেকে ১৯৪৫ পর্যন্ত জার্মানির ফিউরার
ছিলেন। বুদ্ধিজীবী, উন্নত সংস্কৃতি এবং শ্রমিক
আন্দোলনকে মনেপ্রাণে ঘৃণাকারী ব্যাক্তি ছিলেন
হিটলার। ছোটবেলা থেকেই হিটলার ছিলেন
ভীষণ রগচাটা, একগুঁয়ে ও জেদি।
মা মারা যাওয়ার পর সংসারের সব বন্ধন
ছিন্ন করে হিটলার চলে যান ভিয়েনায়। ভিয়েনায় থাকাকালিন সময়েই তার মনের
মধ্যে প্রথম জেগে উঠে ইহুদিবিদ্বেষ। ১৯১২ সালে ভিয়েনা ছেড়ে হিটলার
চলে আসেন মিউনিখে। সেখানে অনেক দুঃখ-
কষ্টে ২ বছর অতিবাহিত হয় হিটলারের।
১৯১৪ সালে বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে হিটলার
সৈনিক হিসেবে যুদ্ধে যোগ দেন। এরপর
তিনি যোগ দেন লেবার পার্টিতে। এক বছরের মধ্যেই তিনি এ পার্টির প্রধান হন। পার্টির
নাম পরিবর্তন করে রাখেন ন্যাশনাল
সোশ্যালিস্ট জার্মান ওয়ার্কার্স পার্টি।
পরবর্তীতে এই পার্টিকেই
বলা হত নাৎসি পার্টি। হিটলারের নাৎসি পার্টির
জনপ্রিয়তা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে।
হিটলার চেয়েছিলেন জার্মানিতে যেন আর
কোন রাজনৈতিক দল না থাকে। কিন্তু তার এ
ষড়যন্ত্র ধরা পড়লে কারাবন্দি হন হিটলার।
এক বছর পর জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মোহনীয় বক্তৃতার মাধ্যমে জাতীয়তাবাদ,
ইহুদি বিদ্বেষ ও সমাজতন্ত্র
বিরোধিতা ছড়াতে থাকেন। এভাবেই একসময়
জনপ্রিয় নেতায় পরিনত হন হিটলার। এক
বছরের মধ্যেই পুরো জার্মানি তিনি নিজের
নিয়ন্ত্রনে নেন। নাৎসিরা তাদের বিরোধীপক্ষের অনেককেই
হত্যা করেছিল, দেশের
অর্থনীতিকে ঢেলে সাজিয়েছিল, সামরিক
বাহিনীকে নতুন নতুন অস্ত্রেসস্ত্রে সজ্জিত
করেছিল
এবং সর্বোপরি একটি সমগ্রতাবাদি ও ফ্যাসিবাদি একনায়কত্ব প্রতিষ্ঠা করেছিল।
হিটলার এমন একটি বৈদেশিক নীতি গ্রহন
করেছিলেন যাতে সকল জীবন্ত অঞ্চলকে দখল
করে নেয়ার কথা বলা হয়। ১৯৩৪ সালে হিটলার রাষ্ট্রপতির
পরিবর্তে নিজেকে জার্মানির ফুয়েরার
হিসেবে ঘোষণা করেন। ১৯৩৫ সালে নতুন আইন
চালু করে দেশের নাগরিকদের
দুটি ভাগে বিভক্ত করেন। এ
আইনে ইহুদিরা জার্মানিতে বসবাসের অধিকার পেলেও নাগরিকত্ব হারান। বিশ্বজয়ের স্বপ্নে মত্ত হয়ে ১৯৩৯ সালের ১
সেপ্টেম্বর জার্মান
বাহিনী পোল্যান্ড আক্রমন করে। এই দিন
থেকেই শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ।
বিশ্বজুড়ে গণহত্যার মধ্য দিয়ে একের পর এক
দেশ দখল করতে থাকেন হিটলার। ফ্রান্সের পতনের পর ১৯৪১ সালে হিটলার
বাহিনী রাশিয়া আক্রমন করে।
প্রথমদিকে জার্মান বাহিনী সর্বত্র জয়লাভ
করলেও মিত্রশক্তি যখন
সম্মিলিতভাবে অগ্রসর হতে শুরু করে তখন
হিটলার বাহিনী ধীরে ধীরে পিছু হটতে থাকে। অবশেষে মিত্র শক্তি বিজয় লাভ করে। ১৯৪৫
সালের মধ্যে জার্মানি ধ্বংসস্তূপে পরিনত
হয়। হিটলারের রাজ্যজয় ও
বর্ণবাদী আগ্রাসনের কারনে লক্ষ লক্ষ
মানুষকে প্রান হারাতে হয়। ৬০
লক্ষ ইহুদিকে পরিকল্পনামাফিক হত্যা করা হয়। হিটলার বাহিনী ৬০ লক্ষ ইহুদি ছাড়াও
সোভিয়েত যুদ্ধবন্দী, কমিউনিস্ট,
রোমানি ভাষাগোষ্ঠীর (যাযাবর) জনগন,
অন্যান্য স্লাবিক ভাষাভাষী জনগন,
প্রতিবন্ধী, সমকামী পুরুষ এবং ভিন্ন
রাজনৈতিক ও ধর্মীয় মতাদর্শের মানুষদের উপর এই অমানবিক গণহত্যা পরিচালিত করে।
নাৎসি অত্যাচারের সকল
ঘটনা আমলে নিলে নিহতের
সংখ্যা দাড়াতে পারে নব্বই লক্ষ থেকে এক
কোটি দশ লক্ষের মত। ইহুদি নিধনের এই
ঘটনা ইতিহাসে “হলোকষ্ট” নামে পরিচিত। ১৯৪৫ সালে যুদ্ধের শেষ
দিনগুলিতে হিটলার বার্লিনে ছিলেন। রেড
আর্মি যখন বার্লিন প্রায় দখল করে নিচ্ছিল
সে রকম একটা সময়ে হিটলার তার
প্রেমিকা ইভা ব্রাউনকে বিয়ে করেন।
ইভা হিটলারকে গভীরভাবে ভালবাসতেন। বিয়ের পর হিটলার তার সঙ্গীদের
সঙ্গে শ্যাম্পেন পান করেন। তারপর
দুটি চিঠি লিখেন। একটিতে সবকিছুর জন্য
তিনি ইহুদিদের দায়ি করেন
এবং অপরটিতে নিজের সব
সম্পত্তি তিনি পার্টিকে দান করে দেন। ৩০ এপ্রিল ১৯৪৫ সাল। বার্লিনের চারদিক
অবরোধ করে ফেলেছে লালফৌজ। হিটলার
বুঝতে পারেন যেকোনো মুহূর্তে তিনি লালফৌজ
বাহিনীর হাতে বন্দি হতে পারেন। এদিন
বিকেল সাড়ে ৩ টার দিকে তিনি বাঙ্কার
থেকে ৫০০ মিটার দূরে গিয়ে তার সহযোগীদের সাথে শেষবারের মত
দেখা করে আসেন। এসময় তিনি তার
সহযোগীদের বলেন, তার মৃত্যুর পর যেন তার
লাশ এমনভাবে পোড়ান হয় যাতে তার দেহের
অংশের কোন চিহ্ন না থাকে। এর কিছুক্ষন
পরেই গুলির শব্দ শোনা যায়। হিটলার নিজের পিস্তল দিয়েই আত্মহত্যা করেন। এর আগে তার
সদ্য বিবাহিতা বউ
ইভা বিষপানে আত্মহত্যা করেন। চারদিক থেকে গোলা পড়ছে। তখন হিটলারের
দুই সৈন্য তার মৃতদেহ কম্বল
দিয়ে মুড়িয়ে বাগানে নিয়ে যান এবং এ
অবস্থাতেই তাতে পেট্রোল ঢেলে আগুন
লাগিয়ে দেন। গোটা বিশ্বধ্বংসের
খেলা শেষ করে নিজেই শেষ হয়ে যান অ্যাডলফ হিটলার। তথ্যসুত্রঃ উইকিপিডিয়া, দৈনিক যুগান্তর ও কয়েকটি ওয়েবসাইট

বিশ্বসেরা ৫ ব্ল্যাক হ্যাটহ্যাকার

হ্যাকার কে? হ্যাকার হচ্ছেন সেই
ব্যক্তি যিনি নিরাপত্তা বা অনিরাপত্তার
সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তাব্যবস্থার
দুর্বল দিক খুঁজে বের করায়
বিশেষভাবে দক্ষ অথবা অন্য
কম্পিউটারব্যবস্থায় অবৈধভাবে অনুপ্রবেশে সক্ষম বা এর
সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী।হ্যাকার মূলত তিন প্রকার। ১) White Hat Hacker: এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ডের
নিরাপত্তা প্রদান করে থাকে। এরা কখনও
অপরের ক্ষতিসাধন করে না।
এদেরকে ইথিক্যাল হ্যাকারও বলা হয়। ২) Black Hat Hacker: হ্যাকার বলতে মূলত এদেরকেই বোঝান হয়। এরা সবসময়ই কোন
না কোনভাবে অপরের ক্ষতিসাধন
করে থাকে। ৩) Grey Hat Hacker: এরা এমন এক ধরনের হ্যাকার যারা ব্ল্যাক হ্যাট ও হোয়াইট
হ্যাটদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে।
এরা ইচ্ছে করলে কারো ক্ষতিসাধন
করতে পারে আবার
ইচ্ছে করলে কারো উপকারও করতে পারে। আমাদের আজকের আলোচনার বিষয়বস্তু
হচ্ছে বিশ্বের সেরা ৫ ব্ল্যাক হ্যাট
হ্যাকার সম্পর্কে। চলুন তাহলে মুল
আলোচনায় প্রবেশ করা যাক। ১) Gary McKinnon Solo হিসেবে পরিচিত স্কটিশ
কন্সপিরেসির এই থিয়োরিস্ট U.S এর এয়ার
ফোর্স, আর্মি, ডিপার্টমেন্ট অব ডিফেন্স,
নাসা, নেভির মত বড় বড়
নেটওয়ার্কে অবৈধভাবে প্রবেশ
করে বিশ্বরেকর্ড করেন। গ্লোবাল এনার্জি ক্রাইসিস সমাধানের
নিমিত্তে এগুলো থেকে তিনি এলিয়েন
স্পেসক্র্যাফট এর যাবতীয়
প্রমাণাদি চুরি ও নষ্ট করেন যা ইউএস
আদালতের ভাষ্যমতে প্রায় $৭০০০,০০০
ক্ষতির সমতুল্য।২) Jonathan James ১৬ বছর বয়সের আমেরিকান এই কিশোর
হ্যাকিংকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন
করেছিলেন যা তাকে ১৬ বারেরও
বেশি কারাগারে নিয়ে গিয়েছিল। ইউএস
ডিফেন্স ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইট তার
এই চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিল। ১.৭ মিলিয়ন ডলারের নাসা সফটওয়্যার
চুরি করে নাসার সার্ভার ও
সিস্টেমকে শাটডাউন করতে বাধ্য
করেছিলেন তিনি। সাইবারস্পেসে তার এই
অস্বাভাবিক ব্যবহার জেমসকে ১০ বছর
কম্পিউটার স্পর্শ করা থেকে বিরত রাখতে বাধ্য করেছিল।৩) Adrian Lamo মাইক্রোসফট, ইয়াহু, সিটিগ্রুপ, ব্যাংক অব
আমেরিকা, সিঙ্গুলার এবং দ্য নিউইয়র্ক
টাইমস এর কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
ব্রেকডাউন করে Lamo সর্বপ্রথম
বিশ্বরেকর্ড করেন। হোমলেস হ্যাকার
নামে পরিচিত বিখ্যাত এই হ্যাকার তার এই আচরনের কারনে ৬৫,০০০ ইউএস ডলার
জরিমানা গুনতে বাধ্য হয়েছিলেন।৪) Kevin Mitnick বিশ্বের সুপরিচিত ও ভয়ংকর হ্যাকারদের
মধ্যে মিটনিক একজন যিনি আখ্যায়িত
হয়েছেন The most wanted computer
criminals in United States এবং The
most dangerous hacker in the World
হিসেবে। টাচ টোন এবং ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমে সেলফোন ব্যবহার করে মিটনিক
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক এর আক্সেস নিতেন।
মটোরোলার মত বৃহৎ কম্পিউটার নেটওয়ার্ক
এই জিনিয়াসের দ্বারা হ্যাকড হয়েছিল
যা তাকে সেই দিনগুলিতে আলোচনার
কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছিল।৫) Kevin Poulsen Dark Dante নামে পরিচিত আমেরিকান এই
হ্যাকার FBI ডাটাবেজ ও স্টেশন ফোন
লাইন্স হ্যাক করে আলোচনার ঝড়
তুলেছিলেন। বর্তমানে তিনি Wired News
এর সিনিয়র ইডিটর হিসেবে কর্মরত আছেন।

নবম-দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা : হিসাব বিজ্ঞান

প্রশ্ন : নিচের অনুচ্ছেদটি পড় এবং তৎসংশ্লিষ্ট প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও
জনাব হুমায়ুন কাপড়ের ব্যবসা করেন। তিনি নরসিংদী জেলার বাবুরহাট থেকে প্রতি সপ্তাহে কাপড় কিনে শহরের নিকটস্থ বৌয়াকুড়ে নিজ দোকানে বেচাকেনা করেন। ব্যবসায়িক নিষ্ঠা ও সততার কারণে তার ব্যবসায়ের সুনাম সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু মূলধনের অভাবে তিনি দোকানটিকে আরও সুন্দর ও আধুনিক করতে পারছেন না। এমতাবস্থায় তার বন্ধু আলমগীর হোসেনকে মূলধন বিনিয়োগ করতে প্রস্তাব দেন। কিন্তু তার ওই বন্ধু ব্যবসায়ের প্রকৃত লাভ-ক্ষতির চিত্র না দেখে বিনিয়োগ করতে পারেন না বলে জানান। তাই তিনি ব্যবসায়ের সুষ্ঠু হিসাবরক্ষণের জন্য সচেষ্ট হয়েছেন।
ক) একজন ব্যবসায়ীর নিকট হিসাবরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা কী? খ) জনাব আলমগীর হোসেন তার বন্ধুর ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করতে প্রকৃত লাভ-ক্ষতির চিত্র জানতে আগ্রহী হলেন কেন? গ) হিসাববিজ্ঞানে প্রস্তুতকৃত বিবরণী ও প্রতিবেদনের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা জানা ও বুঝা যায় বিষয়টি মূল্যায়ন কর।
ক) উত্তর : হিসাব ব্যবসায়ের জীবন, হিসাব সংরক্ষণ হচ্ছে সুনির্দিষ্ট নিয়ম ও নীতি অনুযায়ী ব্যবসায়ের আর্থিক লেনদেন হিসাবের খাতায় লিপিবদ্ধ করা। একজন ব্যবসায়ীর নিকট হিসাব সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম লেনদেনের স্থায়ী ও নির্ভুল হিসাব রাখার জন্য হিসাব সংরক্ষণ করতে হয়। একজন ব্যবসায়ীর নিকট হিসাবরক্ষণের অন্য প্রয়োজনীয়তাগুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো_
১। প্রতিষ্ঠান পরিচালনা ও ব্যবস্থাপনাসংক্রান্ত তথ্য সরবরাহ করা।
২। প্রতিষ্ঠানের সঠিক ও নির্ভুল ফলাফল প্রকাশ করা।৩। হিসাবের বই ও সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র প্রতিষ্ঠানের দলিলরূপে ব্যবহার করা। ৪। প্রতিষ্ঠানকে তৃতীয় পক্ষের নিকট বিশ্বাসযোগ্য করে তোলা।
৫। হিসাবের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠানের আয়কর, মূল্য সংযোজন কর ও আবগারি শুল্ক ধার্য করা।
খ) উত্তর : বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে প্রতিষ্ঠানের সম্পদ, দায় ও মুনাফা অর্জনের ক্ষমতা বিশ্লেষণ করে থাকেন। জনাব আলমগীর তার বন্ধুর ব্যবসায়ে বিনিয়োগ করার আগে ব্যবসায়ের প্রকৃত লাভ-ক্ষতির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে চেয়ে বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। এছাড়াও ব্যবসায়ের লাভ-ক্ষতির চিত্র তাকে ব্যবসায়ের নিম্নোক্ত বিষয় জানতে সহায়তা করে।
১। লাভ-ক্ষতি ও ২। ঋণ গ্রহণ বা দানের ক্ষমতা।
লাভ-ক্ষতি : লাভ-ক্ষতি পরিমাণের মাধ্যমে ব্যবসায়ের প্রকৃতি বলা যায়, অর্থাৎ
ব্যবসায়ের আর্থিক অবস্থা কিরূপ এবং প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কোন অবস্থায় রয়েছে তা জানা যায়। ঋণগ্রহণ বা দানের ক্ষমতা : ব্যবসায়ে প্রকৃতি আর্থিক চিত্র প্রদর্শনের ওপর নির্ভর করে ওই প্রতিষ্ঠানের ঋণগ্রহণ বা দানের ক্ষমতা। ব্যবসায়ের লোকসান হতে থাকলে ঋণ দান করা অসম্ভব হয় এবং ঋণ গ্রহণ করাও সম্ভবপর হয় না।গ) উত্তর : ব্যবসায়ের আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সামঞ্জস্য রেখে হিসাব পরিচালনা করা এবং যাবতীয় সাফল্য অর্জন হিসাব বিজ্ঞানের বিষয়বস্তু। আর্থিক অবস্থা জানা ও বোঝার জন্য হিসাববিজ্ঞানের প্রস্তুতকৃত বিবরণী ও প্রতিবেদন প্রয়োজন। প্রস্তুতকৃত আর্থিক বিবরণী ও প্রতিবেদনের প্রকৃত আর্থিক অবস্থা জানা ও বোঝা যায়। প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় অর্থনৈতিক তথ্য সংশ্লিষ্ট বিষয়াদি ব্যবসায়ের মালিকের অবহিতির জন্য জানানো হয়। অর্থাৎ হিসাববিজ্ঞান প্রস্তুতকৃত বিবরণী ও প্রতিবেদনের মাধ্যমেই প্রতিষ্ঠানের আর্থিক অবস্থা জানা ও বোঝা যায়।

অদ্ভুদ বিমান বন্দর

জিব্রাল্টার আন্তর্জাতিক
বিমানবন্দরটি পৃথিবীর অন্য সব বিমানবন্দর
থেকে আলাদা।। আপনি কি জানেন এর পিছনের
কারণ?? এটি পৃথিবীর একমাত্র বিমানবন্দর যেখানের
রাস্তায় বিমানের পাশাপাশি সাধারণ
গাড়িও চলাচল করে।। স্পেন থেকে আইসল্যান্ড
যাবার হাইওয়েটি এই রাস্তায় হওয়ায়, যখন
প্লেন নামার বা উঠার সময় হয় তখন
হাইওয়েটি ট্র্যাফিক সিগন্যাল দিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়।। প্লেন চলে গেলে তা আবার
হয়ে উঠে একটি সাধারণ হাইওয়ে।। মজার
ব্যপার হলো, ব্রিটিশ এয়ারলাইন্সের
একটি ফ্লাইট প্রতিদিন এখানে ল্যান্ড
করে থাকে।। ছবিতে প্লেন উড়ার সময়ের
দৃশ্য।। দেখুন তখন সিগন্যাল দিয়ে কিভাবে গাড়ি থামিয়ে দেয়া হয়েছে।